Social Icons

বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

আইডিইবর অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ


২৪ শে সেপ্টেম্বার সরকারি-বেসরকারি পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট প্রিন্সিপাল কনফারেন্সের সমাপনী অনুষ্ঠানে ইন্সটিটিউশান ওব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ,বাংলাদেশ-আইডিইবির  অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ উদ্ভোদন করেন  স্থানীয় সরকার সচিব জনাব আবু আলম মো : শহীদ খান ।  আইডিইবির অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ  লাইক করতে ভিজিট করুন
 http://www.facebook.com/ideb.bd 

DCCI Entrepreneurship and Innovation Expo

President Of Dhaka Chamber of commerce and Industry (DCCI) Mr MD. Sabur Khan at IDEB
"Govt-Private Polytechnic Institute
Principal Conference"

""Every year a large number of young people complete their graduations from different Universities and Colleges. A large
portion of this population has great
potential to establish them to be
entrepreneurs and they can be a milestone or revolutionary device for effective economic growth through exploring entrepreneurial opportunities. In order to
achieve the target of creating employment as per vision of the government, vision of
industrial growth of the country, develop socioeconomic life of the
citizen and keep positive impact on GDP, Dhaka Chamber of commerce
and Industry (DCCI) in association with Bangladesh Bank has come forward with an innovative idea of
creating 2000 new entrepreneurs in 2013. In order to expose these 2000 entrepreneurs to the local and global arena DCCI has taken a mega expo namely “DCCI Entrepreneurship and Innovation
Expo”. The programme is co organized by the Government of the Peoples Republic of Bangladesh. This exhibition will showcase innovative
projects of the new entrepreneurs which will create opportunities for
the local and global community.
This is an exceptional and special
initiative in the country as the
entrepreneurs hunt will be done
from the interested people who are
willing to establish them to be
entrepreneurs. This expo will
provide a unique opportunity for all prospective sectors for exchange of views and ideas and act as a platform for dreamers,
professionals, entrepreneurs,
investors, policy makers, industry
leaders and Visionaries."""

http://www.business.org.bd

সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

আইডিইবির দুই দফা

দেশের ইঞ্জিনিয়ারিং ক্ষেত্রে উন্নয়ন ,সকল ইঞ্জিনিয়ারদের বেতন বৈষম্য ও পেশাগত সমস্যা সমাধানে ও ইঞ্জিনিয়ারিং ক্ষেত্র  সিমাহীন দূরনীতি প্রতিরোধে আইডিইবির দুই দফা দাবির দাবি গুলা হল :
১।ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের বেতন বৈষম্য ও পেশাগত সমস্যা সমাধানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা ও সরকার গঠিত পৃথক দু’টি আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটির সুপারিশ অবিলম্বে বাস্তবায়্ন করতে হবে।
২। ক. দেশের ইঞ্জিনিয়ারিং সার্ভিসে টাইমবার পদোন্নতি প্রথা প্রবর্তনসহ ইঞ্জিনিয়ারিং সার্ভিসকে ডেস্ক ও ফিল্ড ইঞ্জিনিয়ারিং এ ভাগ করে একাডেমিক ব্যাকগ্রাউন্ড অনুযায়ী ডিগ্রি ইঞ্জিনিয়ারদের ডেস্ক ও ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের ফিল্ডের দায়িত্ব প্রদান করতে হবে এবং
খ. দেশের প্রশাসনিক বাবস্থাপনায় দক্ষতা ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার লক্ষে সকল প্রশাসনিক পদে কারিগরী পেশাজীবীদের নিয়োগ বন্ধ করে জেনারেল শিক্ষিতদের নিয়োগ দিতে হবে।
বর্তমানে দেশের প্রায় ৮০ ভাগ ইঞ্জিনিয়ারিং কাজ  সম্পন্ন হয় ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের হাত দিয়ে । তাই দেশের উন্নয়নের ধারাবাহিকতাকে ধরে রাখতে ও বৃদ্ধি করতে ডিপ্লোমা
ইঞ্জিনিয়ারদের বেতন বৈষম্য ও পেশাগত সমস্যা সমাধান ছারা কোন ভাবেয় সম্বব নয় । তাই সংশ্লিষ্ট সকল কত্রিপক্ষের প্রতি আহবান দেশের উন্ননের ধারা কে অব্যহত রাখতে এবং দেশকে MDG বাস্তবায়নে  অতি সত্তর যেন দেশের সর্ব বৃহত অঞ্জিনিয়ারিং পেশাজীবি ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের দাবি গুলা মেনে নেওয়া হয় । তাহলেয় বাংলাদেশ একদিন MDG  শর্ত পূরন করে মধ্যম আয়ের উন্নত রাষ্ট্রে পরিনত হতে পারবে । 

ঢাকা সহ সারা দেশে পলিটেকনিকে অবরোধ কর্মসূচি,দ্রুত দাবি বাস্তবায়নের আশ্বাস স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর

ঢাকাতে আমাদের অবরোধ ছিল শান্তি পূর্ন ।সকাল ১টায় আমরা ঢাকা পলিটেকনিকের দক্ষিন গেটে অবস্থান করি এবং আন্দোলোনের প্রস্তুতি নিই । আমরা সুশ্রিক্ষল ভাবে আমাদের দাবি দাওয়া গুলা পেশ করার লক্ষে ১২টার দিকে সাতরাস্তা অবরোধ করে যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দিই । এ সময় আমাদের সাথে যোগ দেয়
ঢাকা মহিলা পলিটেকনিক ,গ্লাস ও সিরামিক
ইন্সটিটিউট ,বাংলাদেশ মেরিন ইন্সটিটিউট সহ বেশ কিছু বেসরকারি পলিটেকনিকের শিক্ষাত্রিরা । এছারাও আমাদের সাথে যোগ দেয় আইডিইবির কেন্দ্রিয় নেতা সহ বেশ কিছু ডিপ্লোমা পেশাজীবি সংগঠন ।

এ সময় সাতরাস্তা ময়ূর ভাস্কর্যের সামনে বক্তিতা দেন আন্দোলনের নেত্রিবৃন্দ । আমরা সাতরাস্তা অবরোধ করে বসে যায় । ঢাকা পলিটেকনিক ও গ্লাস সিরামিকের প্রিন্সিপাল আমাদের সাথে যোগ
দিলে ছাত্ররা আরো উজ্জিবিত হয় এবং শ্লোগান
দিতে থাকে । এর কিছু সময় পর সরাষ্ট্রমন্ত্রী
মহিউদ্দিন খান আলমগীর আমাদের মাঝে উপস্থিত হয়ে দাবি দাওয়া দ্রুত বাস্তবায়নের আশাস দেন ।
কিন্তু তার এই আশাস আমাদের আশস্ত করেনি । আমরা তাকে তিন দিন সময় বেধে দিই এবং তিন দিনের মধ্যে দাবি দাওয়া মেনে নেওয়া না হলে সকল পলিটেকনিকের সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা স্থগিত ও কঠোর আন্দলোনের কর্মসূচি দেওয়া হয় । আমরা ""সুপারভাইজার হবনা পরীক্ষা দিব না """বলে শ্লোগান দিতে থাকি । এসময় ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পেশাজীবি ছাত্র শিক্ষক সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক মো. ফজলুল হক মল্লিক প্রধানন্ত্রীর উদ্দেশ্যে বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আপনি আজ রাতে নিউইয়র্ক যাওয়ার আগে আমাদের
দাবি বাস্তবায়নের নির্দেশ দিয়ে যান।
না হলে ফিরে দেখবেন বাংলাদেশ তছনছ হয়ে যাবে।’ এবং একই সাথে ২৫ সেপ্টেম্বর জাতীয় সংসদ অভিমুখে বিক্ষোভ মিছিল করে স্পিকারের
কাছে স্মারকলিপি প্রদানের ঘোষণা দেন
ফজলুল হক মল্লিক। তিন দিনের আল্টিমেটাম
মেনে না নেওয়া হলে ২৫ তারিখ জাতীয় সংসদ
অভিমুখে বিক্ষোভ ও স্পিকারের কাছে স্মারকলিপি দেওয়া এবং সকল পরীক্ষা স্থগিত
করার কর্মসূচি দিয়ে আমারা অবরোধ কর্মসূচি শেষ করি । কিন্তু আমরা তখনো জানতাম না ঢাকার বাইরে এত সহিংসতা হয়েছে পুলিশ আন্দোলোন কারিদের উপর রাবার বুলেট ও টিয়ার শেল এবং লাঠি চার্জ করেছে ।
বাসায় এসে টিভিতে সব দেখলাম । ধন্যবাদ
সকলকে জীবনের ঝুকি নিয়ে ন্যয্যদাবি আদায়ের জন্য আন্দোলনে অংশ নেওয়ায় । এখন শুধু আল্টিমেটামের অপেক্ষা । দাবি মেনে না লিলে ২৫ তারিখ হবে ফাইনাল খেলা । সেদিন সব অত্যাচারের জবাব দেওয়া হবে । মাননিয় সরাষ্ট্র মন্ত্রী আপ্নাকে বলতে চাই আমরা আপ্নার পুলিশ বাহিনিকে ভয় পায় না ।

বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

থ্রিজি তৃতীয় প্রজন্মের নেটওয়ার্ক 3G Netwoark

বাংলাদেশকে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিকে আরো একধাপ এগিয়ে নিতে টেলিটকের পর এবার 3G সেবা প্রদানের লাইসেন্স পেল ৪টি মোবাইল ফোন অপারেটর । আর সবচেয়ে বেশি 3G সেবা প্রদানের জন্য গ্রামীন ফোন ১০ মেগাহার্জের লাইসেন্স কিনেছে ১৬৩২ কোটি টাকায় রবি ,বাংলালিংক ,এয়ারটেল ৫মেগাহার্জের জন্য লাইসেন্স কিনেছে ৮১৬ কোটি টাকায় । তবে সবচেয়ে বড় খবর এইযে 3G লাইসেন্সেয় অপারেটররা 4G সেবা চালু করতে পারবে এবং ৯ মাসের মধ্যে সকল জেলায় 3G কভারেজ দিতে না পারলে লাইসেন্স বাতিল হয়েযাবে । এ কারনে আমরা অতি দ্রুত দেশের সকল প্রান্ত থেকে 3G সুবিধা পাব একি সাথে কোন দীর্ঘ অপেক্ষা ছারা 4G নেটওয়ার্কেও আপগ্রেশানের সুযোগ পাব ।
3G নেটওয়ার্কে আমরা পাব অতি দ্রুত গতির ইন্টারনেট ,মোবাইলে ভিডিও কল ,মোবাইল টিভি ,জিপিএস নেভিগেশান ,উন্নত ভয়েস কলিং সুবিধা সহ অনেক কিছু । আর এটা বদলে দিবে আপ্নার ইন্টারনেট ও মোবাইল ফোন ব্যবহারের অভিজ্ঞতা । ৪ টি বেসরকারি ও ১ টি সরকারি সহ মোট 3G অপারেটরের সংখ্যা হল ৫টি তবে বাংলাদেশের একমাত্র সিডিএমএ অপারেটর সিটিসেল এই নিলামে অংশ নেয় নি । তাই সিটিসেল গ্রাহকরা 3G সেবা থেকে বঞ্জিত হচ্ছেন ।

3G নেটওয়ার্কের লাইসেন্সে 4G আপগ্রেশানের সুযোগ থাকলেও 4G সবা পেতে হয়ত আমাদের আরো অপেক্ষা করতে হতে পারে । কেননা 3G নেটওয়ার্ক 2G কম্পিটেবল হলেও 4G নেটওয়ার্ক 2G কম্পিটেবল নয় । অর্থাত আমরা 3G নেটওয়ার্কে 2G সেট ব্যবহার করতে পারলেও 4G নেটওয়ার্কে 2G ফোন ব্যবহার করতে পারবনা । ফলে অকার্যকর হয়ে পরবে ১০ কোটির বেশি 2G সেট । তখন আমাদের সকলকে কিনতে হবে 4G অথবা 3G ফোন । এজন্য 4G সংযোগ পেতেও আমাদের বেশ কিছুদিন অপেক্ষা করতে হতে পারে ।

যমুনা ফিউচার পার্ক Jamuna Future Park

ওপেনিংয়ে ঘুরে এলাম এশিয়ার সবচেয় বড় এবং পৃথিবির  ১১তম বৃহত্তম  শপিং মল যমুনা ফিউচার
পার্ক । নির্মান শুরুর সময় এটি ছিল পৃথিবির  ৩য় বৃহত্তম  শপিং মল। আপ্নার কল্পনার শক্তিকে হার মানাতে যা যা দরকার তার সবই আছে এখানে । এটি এত বৃহত  যা আপ্নার কল্পনার শক্তিকে হার মানাতে বাধ্য । বসুন্ধরা সিটির
সবকটি ফ্লোর এক করলেও যমুনার একটি ফ্লোরের সমান হবে কিনা সন্দেহ । এককথায়
অকল্পনিয় ।
প্রতিটা ফ্লোরেই রয়েছে নতুন নতুন চমক ।
ফিউচার ওয়াল্ড তো কল্পনার  বাইরে যেন অন্য
এক পৃথিবি  । এছারাও যে রাইড গুলা আছে তা বাংলাদেশের অনান্য থিম পার্ক ফেন্টাসি কিংডম ,নন্দন পার্ক ,ফয়েস লেক কেও হার মানায় । বিশেষ করে রোলার কোস্টার যা ৩৬০° কোনে ঘুরতে পারে , আমার জিবনে দেখা সবচেয়ে ভয়াল রাইড ।

আমার কথা অতি রঞ্জিত মনে হলে দেখে আসুন নিচ্চয় এটা আপ্নার কল্পনাকে পেরিয়ে যাবে ।
যমুনা ফিউচার পার্কের বিনোদন সুবিধার মধ্যে রয়েছে শপিংমলের ষষ্ঠ তলায় ফুডকোর্ট, সিনেমা এবং শপিংমলের বাইরের রোমাঞ্চকর রাইডস, হেলথ ক্লাব ও রুফটপ রাইডস।
ষষ্ঠ তলায় থাকছে একসঙ্গে সাড়ে ৪ হাজার
লোকের ধারণ ক্ষমতার ফুডকোর্ট ও রেস্টুরেন্ট।
যেখানে বিশ্বের খ্যাতনামা খাবারের ব্র্যান্ডগুলো তাদের আয়োজনের পসরা সাজিয়েছে।
ষষ্ঠ তলার দর্শনার্থীদের জন্য সবচেয়ে আকর্ষণীয়
স্থানগুলোর একটি হল ‘ফিউচার ওয়ার্ল্ড’
যেখানে একসঙ্গে আড়াই হাজার ছেলেমেয়ে ৪টি বৃহৎ ইনডোর রাইডস, ১৫৭টি ভিডিও গেমস্-এর
বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ ভিডিও গেমস আর্কেড, রক
ক্লাইম্বার, মনোমুগ্ধকর ম্যাজিক শো ও সেভেন-ডি রাইডার ইত্যাদির স্বাদ পাবে।
এছাড়া এ জোনের সঙ্গে সংযোজিত রুফটপে রয়েছে ৩টি সুপরিসর রুফটপ রাইডস যথাক্রমে ডাবলডেকার, ফ্লোটিং ব্যালে ও ষষ্ঠ তলার
অন্যতম আরেকটি আকর্ষণ হল ‘প্লেয়ারস জোন’।
যেখানে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ২২ লাইনের বোলিং এলে অবস্থিত। এখানকার ২টি পুল ও বিলিয়ার্ড এবং ৩টি স্নোকার তারুণ্যের মন ভরিয়ে দেবে।
যমুনা ফিউচার পার্কের ষষ্ঠ তলার আরেকটি আকর্ষণীয় আয়োজন হল ‘ব্লকবাস্টার সিনেমাস’। সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সাতটি সিনেমা হলের
সমন্বয়ে ‘ব্লকবাস্টার সিনেমাস’। ডিজিটাল সাউন্ড সিস্টেম, থ্রিডি সিনেমার আয়োজন, চিত্তাকর্ষক ও
বিলাসবহুল কফি লাউঞ্জ, অতিথিদের আরামদায়ক বসার জায়গা, ভিআইপি লাউঞ্জ, অনলাইন টিকিটিং, সাতটি হলের সাত ধরনের আকর্ষণীয় ইন্টেরিয়র ডিজাইন, মনোমুগ্ধকর
লবি ডিজাইনসহ ‘ব্লকবাস্টার সিনেমাস’-
এর অভিনব সব আয়োজন সাজানো হয়েছে দেশের মানুষের বিনোদন ও প্রত্যাশা মেটানোর
প্রত্যয়ে।

সত্যি এ যেন দেশের বুকে ভবিষ্যতের
আধুনিক পৃথিবি । 

মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

আশকোনা হজ্জ ক্যাম্প Ashkona Hazz Camp

একসাথে কয়েক হাজার হজ্জ যাত্রীকে দেখার সুযোগ হল আশকোনায় হজ্জ ক্যম্পে গিয়ে । ঢাকার মধ্যে সরকারি এত বৃহত একটা হজ্জ ক্যম্প আছে আগে জানা ছিল না । অবাক হয়ে গেলাম হজ্জক্যম্পের পরিসর এবং ডেকরেশন দেখে । সরকারী ব্যবস্থাপনায় এত উন্নত সেবা বুধয় আর কোথাও নেয় । ভেতরে ঢোকার পর মনে হচ্ছিল যেন আমিও হজ্জ যাত্রী । বাংলাদেশে আমার দেখা সুন্দর পরিবেশের মধ্যে এটা অন্যতম । এমনকি শাহাজালাল ইন্টা এয়ার্পোটের ব্যবস্থাপনাও এতটা সুন্দর নয় । চারিদিকে হজ্জ যাত্রিদের প্রস্তুতি এবং উত্তেজনা দেখে মনে হচ্ছিল যেন আমিও আদের সহযাত্রি । সোদিয়ারবে না গিয়েও অনেকটা হজ্জের অভিজ্ঞতা নিয়ে এলাম । সবায় যখন পরিবারের সদস্যদের কাছে বিদায় নিচ্ছে সে এক অন্য দৃশ্য । তারা সবায় যেন সবকিছু ভুলে চলে যাচ্ছে নবীর (সা :)দেশে । ফিরে আসার কোন আগ্রহ কারোরি নেই । অনেকটা শেষ বিদায়ের মত বিদায় পালা । নবীজি (স :) এর দেশে মৃত্যু হওয়ার ভাগ্য আর কজনের হয় ।
কিছু সময়ের জন্য হলেও আপ্নি অনুভব করতে পারবেন । হয়ত সবকিছু ভুলে যাবেন । আবেগ কে ধরে রাখতে পারবেন না ।
আসার সময় কান্না পাচ্ছিল । মন চাচ্ছিল তাদের সাথে সোনার মক্কায় যাওয়ার । নবীজি (সা : ) এর রওযা জেয়ারত করার ।
হজে না যেতে পারেন তবু একটি বারের জন্য ঘুরে আসুন আশকানিয়া হজ্জ ক্যাম্পে আর নিয়ে আসুন আরবে না গিয়েও হজ্জের অনুভূতি ।

ধন্যবাদ জানায় সরকার এবং বেসরকারি সংস্থা ও সেচ্ছাসেবিদের এত সুন্দর একটা ব্যবস্থাপনার জন্য ।
আল্লাহর কাছে দোয়া করি সকল হজ্জযাত্রীদের জন্য আল্লাহ যেন তাদের উদ্দেশ্য সফল করেন । তাদের মমের ইচ্ছা পূরন করেন। সকল মানুষকেয় যেন আল্লাহ তার ঘর দর্শনের সুযোগ দেন -আমিন
Your world May be dark as night
Nothing seen ,
Nothing in sight ;
Trust in Allah,
Hold on tight.
The night will pass
There will be light .