দেশের
দ্বিতীয় বৃহত্তম পলিটেকনিক চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট ১৯৬২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।চট্টগ্রাম শহরের নাসিরাবাদ এলাকায় চট্টগ্রাম পলিটেকনিক প্রতিষ্ঠিত হয়। ইন্সটিটিউটের ভূমির পরিমাণ ৩৫ একর।একটি ছাত্রীনিবাস ও চারটি ছাত্রাবাস রয়েছে। মূল একাডেমিক ভবনের সাথে সংযুক্ত আলাদা ভবনে একটি মিলনায়তন ও পাঠাগার আছে। বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর কেন্দ্রিয়ভাবে দেশের সকল পলিটেকনিক পরিচালনা করে।
একজন অধ্যক্ষের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে উপাধ্যক্ষের সহযোগিতায় যাবতীয়
একাডেমিক, প্রশাসনিক ও উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডপরিচালিত হয়।
কোর্স
1)সিভিল,
2)ম্যাকানিক্যাল,
3)ইলেট্রিক্যাল,
4)পাওয়ার ,
5)ইলেট্রনিক্স,
6)কম্পিউটার ও
7)এনভায়রনমেন্টাল
টেকনোলজি বর্তমানে চার বছরের ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিরিয়ারিং কোর্স চালু
আছে।প্রত্যেক টেকনোলজির ছাত্র-ছাত্রীদের আবশ্যিকভাবে পাঠ্য বাঙলা, ইঙরেজি, গণিত, পদার্থ,
রসায়ন, ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি বিষয়ে পাঠদানের জন্য একটি ননটেকনিক্যাল স্টাডিজ বিভাগ রয়েছে।
অধ্যয়নরত ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা প্রায় সাড়ে তিন হাজার ,শিক্ষক কর্মচারীরর
সংখ্যা প্রায় একশত পঞ্চাশ জন।
প্রতি বছর এসএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশের পরপর বাঙলাদেশ কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর দেশের ৪৯টি সরকারি পলিটেকনিকে এক,যোগে ভর্তি কার্যক্রম শুরু করে। লিখিত পরীক্ষার প্রাপ্ত
নম্বর ও এসএসসি পরীক্ষার প্রাপ্ত স্কোরের সমম্বয়ে এ ফল প্রণীত হয়। অন লাইনে ভর্তি ফর্ম পূরণের মাধ্যমে ছাত্রছাত্রীদের বিভিন্ন বিভাগ ও পলিটেকনিক পছন্দের সুযোগ থাকে। মেধা ও পছন্দের
ভিত্তিতে বিভাগ ও ইন্সটিটিউট নির্বাচন করা হয়। প্রতি বছর প্রথম ও দ্বিতীয় শিফটে বিভিন্ন
বিভাগে মোট ৯৬০জন ছাত্র- ছাত্রী ভর্তি করা হয়।
শিক্ষা পদ্ধতি
চার বছর মেয়াদে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রনিং সহ আট সেমিস্টারে এই কোর্স শেষ হয়। পর্ব সমাপনী পরীক্ষার
ফলের ভিত্তিতে প্রতি সেমিস্টারে ৬৫% ছাত্র- ছাত্রী সরকারিভাবে বৃত্তি পেয়ে থাকে।
আবার,প্রতি বিভাগে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রেনিং চলাকালে প্রত্যেক ছাত্রছাত্রী মাসিক ভাতা পায়।
একজন অধ্যক্ষের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে উপাধ্যক্ষের সহযোগিতায় যাবতীয়
একাডেমিক, প্রশাসনিক ও উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডপরিচালিত হয়।
কোর্স
1)সিভিল,
2)ম্যাকানিক্যাল,
3)ইলেট্রিক্যাল,
4)পাওয়ার ,
5)ইলেট্রনিক্স,
6)কম্পিউটার ও
7)এনভায়রনমেন্টাল
টেকনোলজি বর্তমানে চার বছরের ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিরিয়ারিং কোর্স চালু
আছে।প্রত্যেক টেকনোলজির ছাত্র-ছাত্রীদের আবশ্যিকভাবে পাঠ্য বাঙলা, ইঙরেজি, গণিত, পদার্থ,
রসায়ন, ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি বিষয়ে পাঠদানের জন্য একটি ননটেকনিক্যাল স্টাডিজ বিভাগ রয়েছে।
অধ্যয়নরত ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা প্রায় সাড়ে তিন হাজার ,শিক্ষক কর্মচারীরর
সংখ্যা প্রায় একশত পঞ্চাশ জন।
প্রতি বছর এসএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশের পরপর বাঙলাদেশ কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর দেশের ৪৯টি সরকারি পলিটেকনিকে এক,যোগে ভর্তি কার্যক্রম শুরু করে। লিখিত পরীক্ষার প্রাপ্ত
নম্বর ও এসএসসি পরীক্ষার প্রাপ্ত স্কোরের সমম্বয়ে এ ফল প্রণীত হয়। অন লাইনে ভর্তি ফর্ম পূরণের মাধ্যমে ছাত্রছাত্রীদের বিভিন্ন বিভাগ ও পলিটেকনিক পছন্দের সুযোগ থাকে। মেধা ও পছন্দের
ভিত্তিতে বিভাগ ও ইন্সটিটিউট নির্বাচন করা হয়। প্রতি বছর প্রথম ও দ্বিতীয় শিফটে বিভিন্ন
বিভাগে মোট ৯৬০জন ছাত্র- ছাত্রী ভর্তি করা হয়।
শিক্ষা পদ্ধতি
চার বছর মেয়াদে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রনিং সহ আট সেমিস্টারে এই কোর্স শেষ হয়। পর্ব সমাপনী পরীক্ষার
ফলের ভিত্তিতে প্রতি সেমিস্টারে ৬৫% ছাত্র- ছাত্রী সরকারিভাবে বৃত্তি পেয়ে থাকে।
আবার,প্রতি বিভাগে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রেনিং চলাকালে প্রত্যেক ছাত্রছাত্রী মাসিক ভাতা পায়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন